Draft:MD SIYAM KHAN: Difference between revisions
Submitting using AfC-submit-wizard |
|||
Line 1: | Line 1: | ||
{{Short description|Bangladeshi computer scientist and ethical hacker}} |
|||
{{Draft topics|biography|east-asia}} |
|||
{{AfC topic|media}} |
|||
{{AfC submission|||ts=20241203114959|u=103.129.208.164|ns=118}} |
|||
{{AfC submission/draft}} |
{{AfC submission/draft}} |
||
Revision as of 11:49, 3 December 2024
Review waiting, please be patient.
This may take 8 weeks or more, since drafts are reviewed in no specific order. There are 1,833 pending submissions waiting for review.
Where to get help
How to improve a draft
You can also browse Wikipedia:Featured articles and Wikipedia:Good articles to find examples of Wikipedia's best writing on topics similar to your proposed article. Improving your odds of a speedy review To improve your odds of a faster review, tag your draft with relevant WikiProject tags using the button below. This will let reviewers know a new draft has been submitted in their area of interest. For instance, if you wrote about a female astronomer, you would want to add the Biography, Astronomy, and Women scientists tags. Editor resources
Reviewer tools
|
- মোহাম্মদ সিয়াম খান
- জন্ম:** ১ জানুয়ারি ২০০৬
- জন্মস্থান:** ঢাকা, বাংলাদেশ
- জাতীয়তা:** বাংলাদেশি
- পেশা:** কম্পিউটার বিজ্ঞানী, সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ, নৈতিক হ্যাকার, মানবতাবাদী
- পরিচিতি:** কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সাইবার নিরাপত্তা, এবং মানবকল্যাণে অসামান্য অবদান
---
- জীবনের সংক্ষিপ্তসার
মোহাম্মদ সিয়াম খান বাংলাদেশের একজন প্রতিভাবান প্রযুক্তিবিদ, যিনি তার অসাধারণ উদ্ভাবন এবং মানবকল্যাণমূলক কাজের জন্য পরিচিত। তিনি কম্পিউটার বিজ্ঞান, সাইবার নিরাপত্তা, এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছেন। মাত্র ১৪ বছর বয়সে, তিনি একটি আন্তর্জাতিক সাইবার হুমকি প্রতিহত করে গ্লোবাল সাইবার নিরাপত্তা জগতে নিজেকে প্রমাণ করেন।
---
- প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষা
মোহাম্মদ সিয়াম খান ২০০৬ সালে ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা একজন শিক্ষক এবং মা একজন সমাজসেবক। ছোটবেলা থেকেই সিয়াম প্রযুক্তি ও গণিতের প্রতি গভীর আগ্রহ প্রদর্শন করেন। - **স্কুল জীবন:**
তিনি ঢাকার একটি নামকরা স্কুলে পড়াশোনা করেন। মাত্র ৮ বছর বয়সে তিনি গণিত অলিম্পিয়াডে বিজয়ী হন এবং ১০ বছর বয়সে তিনি নিজে একটি ড্রোন তৈরিতে সক্ষম হন।
- **স্বশিক্ষিত প্রোগ্রামার:**
স্কুলের বাইরে তিনি ইউটিউব, অনলাইন কোর্স, এবং ওপেন সোর্স কমিউনিটির মাধ্যমে প্রোগ্রামিং শেখেন। ১২ বছর বয়সে তিনি তার প্রথম গেম ডেভেলপ করেন।
- **বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা:**
উচ্চ মাধ্যমিকের পরে তিনি প্রযুক্তি বিষয়ে পড়াশোনা করতে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ লাভ করেন।
---
- কর্মজীবন
- সাইবার নিরাপত্তা বিপ্লব
- কর্মজীবন
মোহাম্মদ সিয়াম খান একজন নৈতিক হ্যাকার হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি বেশ কয়েকটি বড় আন্তর্জাতিক সংস্থার সাইবার নিরাপত্তার জন্য কাজ করেছেন। তার উদ্ভাবনী চিন্তাধারা এবং নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি তাকে সাইবার নিরাপত্তার অগ্রগামী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। - **প্রথম সাফল্য:**
১৬ বছর বয়সে তিনি একটি বহুজাতিক কোম্পানির সাইবার হামলা প্রতিরোধ করেন, যা তাকে রাতারাতি খ্যাতি এনে দেয়।
- **সাইবার শিল্ড:**
এটি একটি সাইবার নিরাপত্তা সিস্টেম, যা তার তত্ত্বাবধানে তৈরি হয়েছে এবং এখন ১২০টি দেশের ৫০০+ কোম্পানি ব্যবহার করছে।
---
- উদ্ভাবন ও গবেষণা
সিয়ামের উদ্ভাবন এবং গবেষণা তাকে বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি জগতে অমর করে তুলেছে। 1. **আলফা AI:**
এটি তার তৈরি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সিস্টেম, যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সাইবার হুমকি শনাক্ত এবং প্রতিরোধ করতে পারে।
2. **কোয়ান্টাম এনক্রিপশন:**
তিনি একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা উদ্ভাবন করেছেন যা কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ের হুমকি মোকাবিলা করতে সক্ষম।
3. **রোবটিক্স:**
তিনি এমন রোবট তৈরি করেছেন, যা বিপর্যস্ত এলাকায় উদ্ধারকাজে সহায়ক।
---
- সামাজিক অবদান
মোহাম্মদ সিয়াম খানের কাজ শুধু প্রযুক্তির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। তিনি মানব কল্যাণেও অসামান্য অবদান রেখেছেন। 1. **"ডিজিটাল বাংলাদেশ মিশন":**
তিনি বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রযুক্তি শিক্ষার প্রসারে একটি আন্দোলন শুরু করেন।
2. **শিক্ষা প্ল্যাটফর্ম:**
তিনি একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম প্রতিষ্ঠা করেন, যেখানে ৫০ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী প্রোগ্রামিং এবং প্রযুক্তি বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে।
3. **মানব কল্যাণ:**
তিনি দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং শিক্ষা উন্নয়নে একাধিক প্রকল্প চালু করেছেন।
---
- স্বীকৃতি
- আন্তর্জাতিক পুরস্কার
- স্বীকৃতি
- **নোবেল শান্তি পুরস্কার (২০২৩):**
সাইবার নিরাপত্তার মাধ্যমে মানবতার সেবা করার জন্য।
- **গুগল ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড (২০২৪):**
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় অভূতপূর্ব উদ্ভাবনের জন্য।
- **ইউনেস্কো প্রযুক্তি পুরস্কার (২০২৫):**
প্রযুক্তির মাধ্যমে বৈশ্বিক শিক্ষায় অবদান রাখার জন্য।
- সম্মাননা
- "বাংলাদেশের সাইবার রক্ষক" (২০২৩) - "বিশ্বের তরুণ প্রযুক্তি নেতা" (২০২৪)
---
- ব্যক্তিগত জীবন
মোহাম্মদ সিয়াম খান প্রযুক্তির বাইরে সঙ্গীত, সাহিত্য, এবং ভ্রমণ পছন্দ করেন। তিনি তরুণদের অনুপ্রাণিত করার জন্য বিভিন্ন সেমিনারে বক্তৃতা দেন এবং প্রযুক্তিকে মানবতার জন্য একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে দেখেন।
---
- ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
সিয়াম খানের ভবিষ্যৎ লক্ষ্য হলো একটি **"ডিজিটাল ইউটোপিয়া"** তৈরি করা, যেখানে প্রযুক্তি মানবজীবন সহজ এবং নিরাপদ করবে। তিনি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং কোয়ান্টাম প্রযুক্তির উন্নয়নে কাজ করে চলেছেন।
---
- উক্তি:**
- "প্রযুক্তি শুধুমাত্র একটি হাতিয়ার নয়, এটি মানবতার জন্য সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত করে।"*
- (উল্লেখ: এই জীবনী কাল্পনিক এবং অনুপ্রেরণামূলক হিসেবে তৈরি।)*